তামাদি আইন কীভাবে অবহেলা ও অযথা বিলম্ব রোধ করে? এর ফলে কী সুবিধা হয়?

তামাদি আইন, ১৯০৮ (Limitation Act) আইনি কার্যক্রমের জন্য নির্দিষ্ট সময়সীমা নির্ধারণ করে, যার ফলে পক্ষগণকে যথাসময়ে মামলা দায়ের করতে বাধ্য করা হয়। এটি অবহেলা ও অযথা বিলম্ব রোধ করে এবং বিচারিক প্রক্রিয়াকে কার্যকর রাখে। 🔹 তামাদি আইন কীভাবে অবহেলা ও … বিস্তারিত

“সময়ের সাথে সাথে মামলার গ্রহণযোগ্যতা হ্রাস পায়, কিন্তু দাবির ন্যায়সংগততা নষ্ট হয় না” – তামাদি আইনের এই নীতির ব্যাখ্যা

তামাদি আইন, ১৯০৮-এর মূল উদ্দেশ্য হল আইনগত স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা এবং বিলম্বিত দাবি থেকে বিরত রাখা। তবে, এটি কোনো ব্যক্তির দাবির সত্যতা বা ন্যায়সংগততা বাতিল করে না, বরং নির্দিষ্ট সময়সীমা অতিক্রান্ত হলে সেই দাবি আদালতে গ্রহণযোগ্য হয় না। 🔹 এই … বিস্তারিত

তামাদি আইন অধিকারকে বারিত করে না, প্রতিকারকে বারিত করে – বিস্তারিত ব্যাখ্যা

তামাদি আইন (Limitation Act, 1908) মূলত আইনি প্রতিকার (Legal Remedy) সম্পর্কিত একটি বিধান। এটি কোনো ব্যক্তির অধিকারকে (Right) বিলুপ্ত করে না, বরং অধিকারের সুরক্ষার জন্য আইনি প্রতিকার পাওয়ার সুযোগকে (Remedy) বন্ধ করে দেয়। অর্থাৎ, কেউ যদি নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে তার … বিস্তারিত

ধারা ২৯: সংরক্ষণ (Savings) – তামাদি আইন, ১৯০৮

📜 ভূমিকা ধারা ২৯ স্পষ্টভাবে ব্যাখ্যা করে যে, তামাদি আইন সব ধরনের মামলা, আবেদন বা আপিলের ক্ষেত্রে স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্রযোজ্য নয়। কিছু নির্দিষ্ট আইন এবং ক্ষেত্র এই আইনের আওতার বাইরে থাকবে। 📌 মূল উদ্দেশ্য: ✅ বিভিন্ন বিশেষ আইনের স্বকীয়তা রক্ষা করা। … বিস্তারিত

ধারা ২৮: সম্পত্তির অধিকারের বিলোপ

📜 বিধান 📌 ধারা ২৮ স্পষ্টভাবে উল্লেখ করে যে, যদি কোনো ব্যক্তি নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে কোনো সম্পত্তির দখল পাওয়ার জন্য মামলা না করেন, তবে তার সেই সম্পত্তির উপর অধিকার বিলুপ্ত হয়ে যাবে। ✅ অর্থাৎ: ➡ তামাদি সময়সীমা শেষ হওয়ার পর, … বিস্তারিত

ধারা ২৭: অধীনস্থ সম্পত্তির পুনরুদ্ধারকারীর পক্ষে সময়ের বাদ

🔹 ভূমিকা তামাদি আইন, ১৯০৮-এর ধারা ২৭ ইজমেন্ট অধিকারের দাবির ক্ষেত্রে বিশেষ শর্ত নির্ধারণ করে, যেখানে জমি বা পানি জীবনকালীন মালিকানা বা নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ইজারা থাকলে, সেই সময়সীমা হিসাব থেকে বাদ যাবে। 📌 মূল উদ্দেশ্য: ✅ জীবনকালীন মালিক বা … বিস্তারিত

ধারা ২৬: উপভোগের মাধ্যমে ইজমেন্ট অর্জন

🔹 ভূমিকা তামাদি আইন, ১৯০৮-এর ধারা ২৬ নির্ধারণ করে যে, কোনো ব্যক্তি যদি নির্দিষ্ট সময় ধরে বাধাহীনভাবে কোনো ইজমেন্ট (Easement) বা প্রবাহাধিকার ভোগ করে, তবে তা আইনি অধিকার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায়। 📌 মূল উদ্দেশ্য: ✅ বসবাসকারী বা সম্পত্তির মালিকদের … বিস্তারিত

ধারা ২৫: দলিলে উল্লিখিত সময় গণনার বিধান

🔹 ভূমিকা তামাদি আইন, ১৯০৮-এর ধারা ২৫ নির্ধারণ করে যে, এই আইনের আওতায় সকল দলিল বা চুক্তির ক্ষেত্রে গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার (Gregorian Calendar) অনুযায়ী সময় গণনা করা হবে। 📌 এর মূল উদ্দেশ্য: ✅ ভিন্ন ধর্ম বা সম্প্রদায়ের অনুসৃত ক্যালেন্ডার ব্যবস্থার কারণে … বিস্তারিত

ধারা ২৪: বিশেষ ক্ষতি না হলে মামলা গ্রহণযোগ্য নয় এমন কার্যকলাপের জন্য ক্ষতিপূরণ মামলা

🔹 ভূমিকা তামাদি আইন, ১৯০৮-এর ধারা ২৪ নির্ধারণ করে যে, যদি কোনো কার্যকলাপের কারণে সরাসরি কোনো ক্ষতি না ঘটে এবং সে কারণে কোনো মামলা দায়েরের সুযোগ না থাকে, তবে যখন প্রকৃত ক্ষতি বা ক্ষতির ফলাফল প্রকাশ পাবে, তখন থেকে তামাদি … বিস্তারিত

ধারা ২৩: চলমান লঙ্ঘন ও অবৈধ কার্যকলাপের ক্ষেত্রে তামাদি সময়

🔹 ভূমিকা তামাদি আইন, ১৯০৮-এর ধারা ২৩ নির্ধারণ করে যে, যদি কোনো চুক্তি লঙ্ঘন বা অন্য কোনো বেআইনি কাজ চলমান থাকে, তবে তামাদি সময় প্রতিটি মুহূর্তে নতুনভাবে গণনা শুরু হবে। 📌 এর অর্থ: ✅ একটি চুক্তিভঙ্গ চলমান থাকলে, প্রতিটি দিন … বিস্তারিত