[t4b-ticker]

ধারা ২১ অনুযায়ী সুনির্দিষ্ট কার্যকরতার ক্ষেত্রে ক্ষতিপূরণ নির্ধারণ

সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন, ১৮৭৭-এর ধারা ২১ (Section 21 of the Specific Relief Act, 1877) অনুযায়ী, আদালত চুক্তির সুনির্দিষ্ট কার্যকরতা (Specific Performance) আদেশ দেওয়ার পাশাপাশি বা তার পরিবর্তে ক্ষতিপূরণ (Compensation) প্রদান করতে পারে। অর্থাৎ, যখন চুক্তির সুনির্দিষ্ট কার্যকরতা দেওয়া সম্ভব হয় … বিস্তারিত

চুক্তির সুনির্দিষ্ট কার্যকরতার বিকল্প প্রতিকার কী হতে পারে?

চুক্তির সুনির্দিষ্ট কার্যকরতার বিকল্প প্রতিকার বাংলাদেশে চুক্তি সংক্রান্ত প্রতিকার আইন ১৮৭৭ সালের সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন, ১৮৭৭ (The Specific Relief Act, 1877) দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। চুক্তির সুনির্দিষ্ট কার্যকরতা (Specific Performance of Contract) তখনই আদেশযোগ্য যখন অন্য কোনো প্রতিকার যথাযথ হয় না। … বিস্তারিত

সুনির্দিষ্টভাবে যেসব চুক্তি কার্যকর করা যায়

সুনির্দিষ্ট কার্যকরতা (Specific Performance) হল একটি আদালত-নির্দেশিত আইনগত পদক্ষেপ যা চুক্তির নির্দিষ্ট শর্ত অনুযায়ী বাস্তবায়ন করার আদেশ দেয়। এটি সাধারণত তখনই প্রযোজ্য হয় যখন কোনো চুক্তির অংশ বা পুরো চুক্তির বাস্তবায়ন কেবল অর্থনৈতিক ক্ষতিপূরণের মাধ্যমে সম্ভব নয় এবং চুক্তির বিষয়টি … বিস্তারিত

কোন কোন চুক্তি সুনির্দিষ্টভাবে কার্যকর করা যায় না?

চুক্তির সুনির্দিষ্ট কার্যকরতা (Specific Performance of a Contract) একটি বিশেষ আইনগত বিধান যা আদালতকে একটি চুক্তি বাস্তবায়ন করতে বাধ্য করার ক্ষমতা দেয়। তবে, কিছু চুক্তি সুনির্দিষ্টভাবে কার্যকর করা যায় না। এই ধরনের চুক্তিগুলি সাধারণত নির্দিষ্ট শর্ত এবং পরিস্থিতির উপর নির্ভর … বিস্তারিত

চুক্তির সুনির্দিষ্ট কার্যকরতা বলতে কী বোঝায়?

বাংলাদেশে চুক্তির সুনির্দিষ্ট কার্যকরতা (Specific Performance of a Contract) সম্পর্কিত আইনগত বিধানগুলি সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন, ১৮৭৭ (Specific Relief Act, 1877)-এর ধারা ১১ থেকে ২১ পর্যন্ত উল্লেখ করা হয়েছে। এই আইনের অধীনে আদালত চুক্তির শর্তাবলী সুনির্দিষ্টভাবে বাস্তবায়নের জন্য নির্দেশ প্রদান করতে পারে। … বিস্তারিত

কোন পরিস্থিতিতে দখলকারীকে সম্পত্তি ফেরত দিতে বাধ্য করা যায় না?

সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন, ১৮৭৭ এর ধারা ৯ অনুযায়ী, কিছু বিশেষ পরিস্থিতি রয়েছে যখন দখলকারীকে সম্পত্তি ফেরত দিতে বাধ্য করা যাবে না। এই পরিস্থিতিগুলো নিম্নরূপ: ১. যদি দখলকারী নিজেই সঠিক অধিকারী না হন (বিশুদ্ধ অধিকার নেই): যদি দখলকারী সম্পত্তির প্রকৃত অধিকারী … বিস্তারিত

সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ধারা ৮,৯,১০,১১ এর তামাদি

সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন, ১৮৭৭ এর অধীনে মামলা দায়েরের সময়সীমা কয়েকটি ধারা অনুযায়ী নির্ধারিত। এই আইন অনুযায়ী, বিশেষভাবে ধারা ৮, ৯, এবং ১০ সম্পর্কিত মামলা দায়েরের জন্য পৃথক সময়সীমা নির্ধারিত রয়েছে। ধারা ৮ (স্থাবর সম্পত্তির দখল পুনরুদ্ধার): সময়সীমা: স্থাবর সম্পত্তির দখল … বিস্তারিত

একজন ট্রাস্টি বা জিম্মাদার কীভাবে সম্পত্তি ফেরত দিতে বাধ্য থাকবেন?

ধারা ১১ অনুযায়ী, একজন ট্রাস্টি বা জিম্মাদার সম্পত্তি ফেরত দিতে বাধ্য থাকবেন যদি তারা তাদের দায়িত্বে অবহেলা বা ভুল করেন এবং সেই ভুল বা অবহেলার কারণে কোনো সম্পত্তি সম্পর্কিত আইনগত অধিকার নষ্ট হয় বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এই ধারা মূলত ট্রাস্ট … বিস্তারিত

অস্থাবর সম্পত্তির দখল ফেরত দেওয়ার জন্য কী শর্ত প্রযোজ্য?

অস্থাবর সম্পত্তির দখল ফেরত দেওয়ার জন্য সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন, ১৮৭৭-এর ধারা ১০ অনুযায়ী, কিছু শর্ত রয়েছে যা পূরণ করতে হবে। এই শর্তগুলো হল: ১. বৈধ মালিকানা প্রমাণ: অস্থাবর সম্পত্তির দখল ফেরত দেওয়ার জন্য প্রথম শর্ত হল যে, আবেদনকারীকে বৈধ মালিক … বিস্তারিত

ধারা ১০ অনুযায়ী অস্থাবর সম্পত্তির পুনরুদ্ধার

সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন, ১৮৭৭-এর ধারা ১০ অস্থাবর সম্পত্তির পুনরুদ্ধারের বিষয়টি নিয়ন্ত্রণ করে। এই ধারা অনুযায়ী, অস্থাবর সম্পত্তির পুনরুদ্ধার তখনই সম্ভব, যখন তা অবৈধ দখল বা বৈধ মালিকের অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়ে থাকে। তবে, এখানে কিছু গুরুত্বপূর্ণ শর্ত রয়েছে, যা পূর্ণ … বিস্তারিত